ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাঁশখালীর প্রার্থীদের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী সাংগঠনিক কাঠামো আছে জহির ভাইয়ের বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীতে।
বাঁশখালী জামায়াতের টপ লিডারদের মধ্যে কয়েকজন ইতোমধ্যেই পুরো বাঁশখালীতে নেতৃত্ব দিয়েছে। উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান এবং একাধিক ইউপি চেয়ারম্যানের মতো জনমানুষের নির্বাচিত নেতা আছে জহির ভাইয়ের নেতৃত্বে।
এছাড়াও বিভিন্ন পেশাজীবী, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, আইনজীবী, কর্পোরেট ব্যাক্তিত্ব এবং সেক্টরভিত্তিক এক্সপার্ট জনবল বাঁশখালী জামায়াতের রয়েছে যারা বিভিন্ন সেক্টরে সুনামের সাথে কাজ করছে এবং নেতৃত্ব দিচ্ছে।
বিভিন্ন সেক্টরে এমন অন্যান্য দলের লোকজন থাকলেও জামায়াতের লোকজন যেভাবে জহির ভাইয়ের ডাকে নিঃস্বার্থ ভাবে বাঁশখালীর প্রয়োজনে সাড়া দিবে, অন্যান্য দলের সাংগঠনিক কাঠামো ততটা মজবুত না হওয়ায়, নিজেদের মধ্যে গ্রুপিং ও কোরামবাজি এবং ব্যাক্তি নির্ভরশীলতা থাকায় তারা সেটাকে অতীতে কাজে লাগাতে পারেননি, ভবিষ্যতও পারবে কিনা সেটা জনগণই বিবেচনা করবে।
সম্প্রতি সময়ে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রসংসদ নির্বাচনে বিজয়ী বাঁশখালীর শিক্ষার্থীদের উল্লেখযোগ্য একটা সংখ্যা জহির ভাইয়ের সাথে একটি সমৃদ্ধ বাঁশখালী বিনির্মাণের স্বপ্ন দেখছে। দীর্ঘদিনের শিক্ষক হিসেবে উনার সরাসরি ছাত্ররাও নেতৃত্ব দিচ্ছে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন যায়গায় যারা সুযোগ পেলে জহির ভাইয়ের নেতৃত্বে নিজেদের সেরাটা ঢেলে দিবে এই বাঁশখালীর জন্য। এছাড়াও বাঁশখালী আপামর ছাত্রজনতার সাথে জহির ভাইয়ের রয়েছে হৃদ্যতা ও গভীর সম্পর্ক।
যার ফলে আগামীর বাঁশখালীতে প্রশাসন ও স্থানীয় সরকারের কোন দপ্তর যেমন বাঁশখালীর উন্নয়ন ও আইন শৃংখলায় গাফলতির সুযোগ পাবেনা, তেমনি সুন্দর কর্মবন্টনের মাধ্যমে সঠিক যায়গায় সঠিক নেতৃত্বের সুফল পাবে বাঁশখালীবাসী।
তাই প্রিয় বাঁশখালীবাসীর প্রতি আহ্বান, আসুন, পরিবর্তনের অংশ হই । পুরাতনকে ঝেড়ে এবারে দাঁড়িপাল্লায় স্বপ্ন সাইজাই একটা সমৃদ্ধ বাঁশখালীর।
